চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ভুজপুর থানার হারুয়ালছড়িতে গতকাল শনিবার রাতে এক গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। ওই গৃহবধূর চিৎকারে শ্বশুর এগিয়ে আসলে দুর্বৃত্তরা তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে।
নিহত মামুনি ধর (২৪) হারুয়ালছড়ি গ্রামের রূপককান্তি দে’র স্ত্রী। রূপক দেশে থাকেন না।
দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত মামুনির শ্বশুর মিলন কান্তির দে গুরুতর আহত অবস্থায় এখন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ভুজপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. আবদুল্লাহ জানান, রাত দেড়টার দিকে দুই দুর্বৃত্ত ওই গ্রামের নরেন্দ্র কুমার দের একতলা ভবনের সিঁড়ি ঘরের দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত গৃহবধূকে গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করে। তার চিৎকারে পাশের রুমে থাকা শ্বশুর মিলন কান্তি দে এবং শাশুড়ি রত্মা দে এগিয়ে এলে তাদের ওপর হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থলে ওই গৃহবধূ মারা যায়। আহত মিলন কান্তিকে গুরুতর অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ভুজপুর থানার ওসি বলেন, এটি ডাকাতির ঘটনা নয়। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ খুনের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। কারণ বাড়ি থেকে কোনো মালামাল ও টাকা খোয়া যায়নি।
এ ঘটনায় দুজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানান ওসি শেখ আবদুল্লাহ।
নিহত মামুনি ধর (২৪) হারুয়ালছড়ি গ্রামের রূপককান্তি দে’র স্ত্রী। রূপক দেশে থাকেন না।
দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত মামুনির শ্বশুর মিলন কান্তির দে গুরুতর আহত অবস্থায় এখন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ভুজপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মো. আবদুল্লাহ জানান, রাত দেড়টার দিকে দুই দুর্বৃত্ত ওই গ্রামের নরেন্দ্র কুমার দের একতলা ভবনের সিঁড়ি ঘরের দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত গৃহবধূকে গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করে। তার চিৎকারে পাশের রুমে থাকা শ্বশুর মিলন কান্তি দে এবং শাশুড়ি রত্মা দে এগিয়ে এলে তাদের ওপর হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থলে ওই গৃহবধূ মারা যায়। আহত মিলন কান্তিকে গুরুতর অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ভুজপুর থানার ওসি বলেন, এটি ডাকাতির ঘটনা নয়। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ খুনের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। কারণ বাড়ি থেকে কোনো মালামাল ও টাকা খোয়া যায়নি।
এ ঘটনায় দুজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানান ওসি শেখ আবদুল্লাহ।
হত্যা
No comments:
Post a Comment